পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে সীমিত পরিসরে ফেরি চলাচল করছে। জরুরি পরিষেবার যানবাহন ও পণ্যবাহী ট্রাক পারাপারের জন্য ছয়টি ফেরি রাখা হয়েছে। তবে ওইসব ফেরিতে অ্যাম্বুলেন্স ও জরুরি পরিষেবার যানবাহনের সঙ্গে উঠে যাচ্ছে শত শত যাত্রী ও মোটরসাইকেল। প্রতি ৩০ থেকে ৪০ মিনিট পর পর ছাড়া হচ্ছে ফেরিগুলো।
বিনা বাধায় ফেরিতে চড়ে পাটুরিয়াঘাটে চলে আসা যাত্রীরা বলছেন, জীবিকার তাগিদেই যেতে হচ্ছে। তবে রাস্তায় ভিন্ন ভিন্ন পন্থায় অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে তাদের আসতে হয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসি অরিচা সেক্টরের ডিজিএম জিল্লুর রহমান জানান, এই নৌ রুটে চলাচলকারী ১৬টি ফেরির মধ্যে ছয়টি চালানো হচ্ছে জরুরি পারাপারের জন্য। বাকি ফেরিগুলো ঘাটে আটকে রাখা হয়েছে। তবে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলা থেকে বিভিন্নভাবে যাত্রীরা আসছেন দৌলতদিয়াঘাটে। সেখান থেকে সুযোগ বুঝে ফেরিতে উঠে পড়ছেন। তাদের ঠেকানো সম্ভব হচ্ছে না। পাশাপাশি নানান অজুহাত দেখিয়ে ব্যক্তিগত গাড়ি প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাসও ফেরিতে উঠে পড়ছেন। প্রশাসনিক নজরদারি থাকলে হয়তো সেগুলো ঠেকানো সম্ভব হতো
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।